Skip to main content

মাহফুজ বিএনপি থেকে নির্বাচন করবেন কিনা, যা বললেন বাবা আজিজুর

 




অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার পদ থেকে মো. নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের পর তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে মো. মাহফুজ আলমকে। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।


২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট শপথ নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর ২৮ আগস্ট মাহফুজকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন মাহফুজ। তবে সে সময় তাকে নির্দিষ্ট কোনো মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।ইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চবিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ হয়। এতে ৪৫৩ জন ভোটার ভোট দেন। নির্বাচনে মোরগ প্রতীক নিয়ে ২৬৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন আজিজুর রহমান।


নির্বাচিত হওয়ার পর শুক্রবার যুগান্তর মাল্টিমিডিয়াকে সাক্ষাকার দেন মাহফুজের বাবা। সাক্ষাকার নিয়েছেন মাল্টিমিডিয়ার ডেস্ক রিপোর্টার মো. আশরাফুল। আজিজুর রহমান মাল্টিমিডিয়ার সঙ্গে অনেক বিষয়ে কথা বলেছেইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চবিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ হয়। এতে ৪৫৩ জন ভোটার ভোট দেন। নির্বাচনে মোরগ প্রতীক নিয়ে ২৬৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন আজিজুর রহমান।


আওয়ামী লীগ আমলে আপনি কতটা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন- প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহফুজের বাবা বলেন, আমি মূলত ব্যবসায়ী। গত বছরের ২০ জুলাই আন্দোলনের সময় আমি গ্রেফতার হয়েছিলাম। ব্যবসায়িকভাবে আমার অনেক ক্ষতি হয়েছে।ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে আজিজুর রহমান বলেন, বিএনপির সঙ্গে আমি নব্বই সাল থেকে রাজনীতি করছি। ১৯৯১-এর নির্বাচনে আমি প্রথম বিএনপিকে ভোট দিই। বিগত ১৫ বছর ৬ মাস আমি দলের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছিলাম।


আওয়ামী লীগ আমলে আপনি কতটা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন- প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহফুজের বাবা বলেন, আমি মূলত ব্যবসায়ী। গত বছরের ২০ জুলাই আন্দোলনের সময় আমি গ্রেফতার হয়েছিলাম। ব্যবসায়িকভাবে আমার অনেক ক্ষতি হয়েছে।

 আপনার মতামত লিখুন :

Countdown Timer

Comments

Popular posts from this blog

এইমাএ পাওয়া: আবারও সারাদেশের জন্য বড় দুঃসংবাদ!

  বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে মৌসুমী বায়ু। এই বায়ুর প্রভাবে অস্থায়ী ঝড় বয়ে যেতে পারে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে। এ অবস্থায় দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে টানা ১০ দিন ভারী বৃষ্টির আভাসও দিয়েছে সংস্থাটি। শুক্রবার (২২ আগস্ট) বাংলাদেশ আবাহাওয়া অধিদপ্তরের পৃথক দুই বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে এসব তথ্য। এদিন দেশের চার সমুদ্রবন্দর ও অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়া সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে অস্থায়ী ঝড়। এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হলো। একইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করার নির্দেশ দেওয়া হলো।ছাড়া, অন্য আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২২ আ...

বিয়ের দুইদিন বাকি- মালয়েশিয়া প্রবাসী নূর মোহাম্মদের বাড়িতে আনন্দ, উৎসব আর সাজ সাজ রব। দেশে পা রেখেই কল দেন প্রাণপ্রিয় মাকে; কথা হয় দীর্ঘক্ষণ। একদিকে অনেকদিন পর পরিবারের লোকজনের মুখ দেখার আনন্দ; অন্যদিকে মনে বাজছিল বিয়ের সানাই। কিন্তু, মুহূর্তের মধ্যেই সব আনন্দ ভাসিয়ে নিয়ে গেল বানের পানি। নূর মোহাম্মদ মালয়েশিয়া থেকে এসেছিলেন বিয়ে করতে। কিন্তু এর মধ্যেই ঘটে যায় এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়। এই বিপর্যয়ে নিজের মাসহ পরিবারের ২৪ সদস্যকে হারান তিনি। বিয়ে জন্য এসে পরিবারের ২৪ জনের জানাজা পড়তে হলো তাকে।

  হৃদয় বিদারক এ ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বুনের বিভাগের কাদির নগর গ্রামে। বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে নূর মোহাম্মদ বলেন, আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না, মা কতটা খুশি ছিল।  কাদির নগর গ্রামে নিজের পরিবারের ৩৬ রুমের বাড়িটির ধ্বংসস্তূপের পাশে বসে কাঁদতে কাঁদতে নূর মোহাম্মদ বলেন, সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। বাড়ির কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই। শুধু বড় বড় পাথর আর ধ্বংসস্তূপ পড়ে আছে। বন্যার পানিতে সব ভেসে এসেছে। বন্যার সঙ্গে আসা পাথরগুলো সামনে যা ছিল তার সব ধসিয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি বাড়িঘর, দোকান, মার্কেট কিছুই। আমার বাড়ি, মা, বোন, ভাই, আমার চাচা, আমার দাদা এবং আর সব শিশুদের নিয়ে গেছে এই বন্যা। নূর মোহাম্মদ গত ১৫ আগস্ট মালয়েশিয়া থেকে পাকিস্তানে ফেরেন। ওইদিনই ইসলামাবাদ বিমানবন্দর থেকে বাড়িতে আসার কথা ছিল তার। তখন বাড়িতে পুরোদমে তার বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। কিন্তু বিয়ের বদলে পরিবারের ২৪ জনের জানাজায় উপস্থিত হতে হয়েছে তাকে। মা, বোন, ভাই, চাচা, দাদা তার বাড়িতেই থাকতো। আর বিয়ে উপলক্ষে অন্য আত্মীয়রাও উপস্থিত হয়েছিলেন। তারাও ভয়াবহ এ বন্যায় প্রাণ হারিয়েছেন। তবে, তাকে বিমানবন্দর থেকে আনতে য...